ভারতে ছয়টি ঋতু অভিজ্ঞাত হয় – গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শিশির (শীত) এবং বসন্ত। কালিদাস তাঁর কাব্যগ্রন্থ ‘ঋতুসংহার’ (‘ঋতুসমূহের সংকলন’)–এ প্রত্যেকটি ঋতুর জন্য একটি করে সর্গ লিখেছেন। সম্ভবত তাঁর প্রথম জীবনে এটি রচিত। অন্যান্য রচনার তুলনায় এটি এতটাই অপরিণত যে এই গ্রন্থ আদৌ তাঁর রচিত কি না এই নিয়ে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত গবেষকদের মধ্যে বিতর্ক হয়। এই কাব্যের অভিনবত্ব হল নির্দিষ্ট মনুষ্যচরিত্র বর্জন করে শুধু ঋতুর চিত্রায়ণ। সম্ভবত সেইজন্যই এটি তাঁর পরবর্তী রচনাগুলির তুলনায় কম পরিশীলিত মনে হয়।
কালিদাসের সুপরিচিত স্বতন্ত্র কবিপ্রতিভা এখানে সুস্পষ্ট। গ্রীষ্মের বর্ণনায় তিনি লিখেছেন:
“গ্রীষ্মের দাবদাহে তাপিত ও তৃষ্ণার্ত সিংহ আক্রমণে সক্ষম হয়েও হস্তীকে আর শিকার করে না। তারা নদীতীরে পাশাপাশি বিশ্রাম নেয়।”
তামিল ও তেলেগু ভাষার নির্মিত প্রথম সবাক চলচ্চিত্র হল কালিদাস। ছবিটি সেই চলচ্চিত্রের পোস্টার।
উৎস: GC Jhal, ‘Kalidasa – A Study’
ভারতে ছয়টি ঋতু অভিজ্ঞাত হয় – গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শিশির (শীত) এবং বসন্ত। কালিদাস তাঁর কাব্যগ্রন্থ ‘ঋতুসংহার’ (‘ঋতুসমূহের সংকলন’)–এ প্রত্যেকটি ঋতুর জন্য একটি করে সর্গ লিখেছেন। সম্ভবত তাঁর প্রথম জীবনে এটি রচিত। অন্যান্য রচনার তুলনায় এটি এতটাই অপরিণত যে এই গ্রন্থ আদৌ তাঁর রচিত কি না এই নিয়ে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত গবেষকদের মধ্যে বিতর্ক হয়। এই কাব্যের অভিনবত্ব হল নির্দিষ্ট মনুষ্যচরিত্র বর্জন করে শুধু ঋতুর চিত্রায়ণ। সম্ভবত সেইজন্যই এটি তাঁর পরবর্তী রচনাগুলির তুলনায় কম পরিশীলিত মনে হয়।
কালিদাসের সুপরিচিত স্বতন্ত্র কবিপ্রতিভা এখানে সুস্পষ্ট। গ্রীষ্মের বর্ণনায় তিনি লিখেছেন:
“গ্রীষ্মের দাবদাহে তাপিত ও তৃষ্ণার্ত সিংহ আক্রমণে সক্ষম হয়েও হস্তীকে আর শিকার করে না। তারা নদীতীরে পাশাপাশি বিশ্রাম নেয়।”
তামিল ও তেলেগু ভাষার নির্মিত প্রথম সবাক চলচ্চিত্র হল কালিদাস। ছবিটি সেই চলচ্চিত্রের পোস্টার।
উৎস: GC Jhal, ‘Kalidasa – A Study’