কবি গঙ্গাদেবী ছিলেন বিজয়নগরের রাজা প্রথম বুক্কর দ্বিতীয় পুত্র কুমার কম্পনের স্ত্রী। তিনি “মধুরাবিজয়ম্” (যার আরেকটি নাম “বীর কম্পরায় চরিতম্”) নামে একটি বিখ্যাত সংস্কৃত মহাকাব্য রচনা করেছিলেন। এই কাব্যে তিনি তাঁর স্বামীর বীরত্বগাথা, এবং ১৩৭০ খৃষ্টাব্দে মাদুরাই সুলতানের হাত থেকে মাদুরাই মন্দির উদ্ধারের কাহিনী বর্ণনা করেছেন।
খৃষ্টীয় চতুর্থ শতক থেকে মাদুরাইতে মীনাক্ষী আম্মান মন্দিরে পূজা হয়ে এসেছে। পরবর্তীকালের শাসকরা এই মন্দিরের বহু বাহ্যিক পরিবর্তন করেছেন। মন্দির প্রাঙ্গনে আয়ারাম কাল মণ্ডপ (অর্থাৎ সহস্র-স্তম্ভযুক্ত কক্ষ) নামে একটি অপূর্ব সুন্দর মণ্ডপ আছে। সেখানে ৯৮৫টি স্তম্ভের গায়ে দেবদেবীর মূর্তি, মহিলা বাদ্যযন্ত্রী এবং অন্যান্য মূর্তি খোদিত আছে।
Britannica.com থেকে গৃহীত এই চিত্রে সহস্রস্তম্ভ মণ্ডপটি দেখা যাচ্ছে। ছবিটি তুলেছেন আন্দ্রে খ্রোবস্তভ।
সূত্র: https://www.britannica.com/topic/Meenaskshi-Amman-Temple
কবি গঙ্গাদেবী ছিলেন বিজয়নগরের রাজা প্রথম বুক্কর দ্বিতীয় পুত্র কুমার কম্পনের স্ত্রী। তিনি “মধুরাবিজয়ম্” (যার আরেকটি নাম “বীর কম্পরায় চরিতম্”) নামে একটি বিখ্যাত সংস্কৃত মহাকাব্য রচনা করেছিলেন। এই কাব্যে তিনি তাঁর স্বামীর বীরত্বগাথা, এবং ১৩৭০ খৃষ্টাব্দে মাদুরাই সুলতানের হাত থেকে মাদুরাই মন্দির উদ্ধারের কাহিনী বর্ণনা করেছেন।
খৃষ্টীয় চতুর্থ শতক থেকে মাদুরাইতে মীনাক্ষী আম্মান মন্দিরে পূজা হয়ে এসেছে। পরবর্তীকালের শাসকরা এই মন্দিরের বহু বাহ্যিক পরিবর্তন করেছেন। মন্দির প্রাঙ্গনে আয়ারাম কাল মণ্ডপ (অর্থাৎ সহস্র-স্তম্ভযুক্ত কক্ষ) নামে একটি অপূর্ব সুন্দর মণ্ডপ আছে। সেখানে ৯৮৫টি স্তম্ভের গায়ে দেবদেবীর মূর্তি, মহিলা বাদ্যযন্ত্রী এবং অন্যান্য মূর্তি খোদিত আছে।
Britannica.com থেকে গৃহীত এই চিত্রে সহস্রস্তম্ভ মণ্ডপটি দেখা যাচ্ছে। ছবিটি তুলেছেন আন্দ্রে খ্রোবস্তভ।
সূত্র: https://www.britannica.com/topic/Meenaskshi-Amman-Temple