শ্রীমদ্ভগবদগীতা তার দ্বিতীয়, তৃতীয়, ষোড়শ, এবং অষ্টাদশ অধ্যায়ে মনকে সুশৃঙ্খল করার শিক্ষা দান করে। নিঃস্বার্থভাবে কর্ম সম্পাদন করাই হল সত্যিকার যোগ। স্বার্থপরতা যাতে তৈরি না হয় তার জন্য মনের উপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকা আবশ্যক। সংযমের অভাবে মনের মধ্যে কামনা বাসনা বাসা বাঁধে।
মানুষের ইন্দ্রিয়জ ভোগবাসনা থেকে জন্ম নেয় আসক্তি, এবং আসক্তি থেকে ক্রোধ। ক্রোধ আমাদের মতিবিভ্রম এবং স্মৃতি বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। এই বিভ্রান্তি বুদ্ধিনাশ এবং বিনাশ ডেকে আনে।
শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে বলছেন, “যিনি আমার অনন্যভক্ত তিনি সেই সকল ইন্দ্রিয়কে সংযত করিয়া আমাতে চিত্ত সমাহিত করিয়া অবস্থান করেন। তাদৃশ সমাহিতচিত্ত ব্যক্তিরই ইন্দ্রিয়-সকল বশীভূত হয়, তিনিই স্থিতপ্রজ্ঞ।” (গীতাশাস্ত্রী জগদীশচন্দ্র ঘোষ)
শ্লোক ২.৬১
শ্রীমদ্ভগবদগীতা তার দ্বিতীয়, তৃতীয়, ষোড়শ, এবং অষ্টাদশ অধ্যায়ে মনকে সুশৃঙ্খল করার শিক্ষা দান করে। নিঃস্বার্থভাবে কর্ম সম্পাদন করাই হল সত্যিকার যোগ। স্বার্থপরতা যাতে তৈরি না হয় তার জন্য মনের উপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকা আবশ্যক। সংযমের অভাবে মনের মধ্যে কামনা বাসনা বাসা বাঁধে।
মানুষের ইন্দ্রিয়জ ভোগবাসনা থেকে জন্ম নেয় আসক্তি, এবং আসক্তি থেকে ক্রোধ। ক্রোধ আমাদের মতিবিভ্রম এবং স্মৃতি বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। এই বিভ্রান্তি বুদ্ধিনাশ এবং বিনাশ ডেকে আনে।
শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে বলছেন, “যিনি আমার অনন্যভক্ত তিনি সেই সকল ইন্দ্রিয়কে সংযত করিয়া আমাতে চিত্ত সমাহিত করিয়া অবস্থান করেন। তাদৃশ সমাহিতচিত্ত ব্যক্তিরই ইন্দ্রিয়-সকল বশীভূত হয়, তিনিই স্থিতপ্রজ্ঞ।” (গীতাশাস্ত্রী জগদীশচন্দ্র ঘোষ)
শ্লোক ২.৬১