দেব সেনাপতি কার্তিকেয়র অপর নাম ‘স্কন্দ’ (কুমার বা মুরুগন নামেও তিনি পরিচিত)। দেবী পার্বতী স্কন্দের জননী, তাই তিনি ‘স্কন্দমাতা’ নামে পূজিতা।
একদা তারকাসুর কঠোর তপস্যার ফলে ব্রহ্মার কাছ থেকে বর পেয়েছিল যে, কেবলমাত্র শিবের পুত্র তাকে বধ করতে পারবে। সে ভেবেছিল শিব একনিষ্ঠ সন্ন্যাসী, কখনও বিয়ে করবেন না। ফলে সে তার অমরত্ব বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে ত্রিলোক লণ্ডভণ্ড করতে শুরু করে। তখন নারদ পার্বতীকে অনুরোধ করেন তপস্যা করে শিবকে বিবাহে রাজি করাতে। শিব পার্বতীর মিলনে স্কন্দের জন্ম হয়।
যোগমতে, কর্ম (স্কন্দ) সর্বদা জ্ঞান (স্কন্দমাতা) দ্বারা পরিচালিত হওয়া উচিত। স্কন্দমাতার স্তবমন্ত্র:
“সিংহাসনগতা নিত্যাং পদ্মাশ্রিতা করদ্বয়া, শুভদাস্তু সদা দেবী স্কন্দমাতা যশস্বিনী।”
অর্থাৎ , “সিংহে আরূঢ়া, পদ্মহস্তা, নিত্যবিরাজিতা— হে দেবী স্কন্দমাতা, যশস্বিনী, আমাকে সর্বদা শুভবুদ্ধি দান করুন।”
Picture Credit: Pattachitra by Rabi Behera
দেব সেনাপতি কার্তিকেয়র অপর নাম ‘স্কন্দ’ (কুমার বা মুরুগন নামেও তিনি পরিচিত)। দেবী পার্বতী স্কন্দের জননী, তাই তিনি ‘স্কন্দমাতা’ নামে পূজিতা।
একদা তারকাসুর কঠোর তপস্যার ফলে ব্রহ্মার কাছ থেকে বর পেয়েছিল যে, কেবলমাত্র শিবের পুত্র তাকে বধ করতে পারবে। সে ভেবেছিল শিব একনিষ্ঠ সন্ন্যাসী, কখনও বিয়ে করবেন না। ফলে সে তার অমরত্ব বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে ত্রিলোক লণ্ডভণ্ড করতে শুরু করে। তখন নারদ পার্বতীকে অনুরোধ করেন তপস্যা করে শিবকে বিবাহে রাজি করাতে। শিব পার্বতীর মিলনে স্কন্দের জন্ম হয়।
যোগমতে, কর্ম (স্কন্দ) সর্বদা জ্ঞান (স্কন্দমাতা) দ্বারা পরিচালিত হওয়া উচিত। স্কন্দমাতার স্তবমন্ত্র:
“সিংহাসনগতা নিত্যাং পদ্মাশ্রিতা করদ্বয়া, শুভদাস্তু সদা দেবী স্কন্দমাতা যশস্বিনী।”
অর্থাৎ , “সিংহে আরূঢ়া, পদ্মহস্তা, নিত্যবিরাজিতা— হে দেবী স্কন্দমাতা, যশস্বিনী, আমাকে সর্বদা শুভবুদ্ধি দান করুন।”
Picture Credit: Pattachitra by Rabi Behera