হরিশচন্দ্রের সত্যবাদিতার কাহিনী ঋগ্বেদ, মহাভারত এবং বহু পুরাণে উল্লিখিত আছে। এই কাহিনী কঠিন পরিস্থিতিতেও সত্যে অবিচল থাকতে শেখায়। এই গল্পের সবচেয়ে বিখ্যাত সংস্করণ পাওয়া যায় মার্কণ্ডেয় পুরাণে। ঋষি বিশ্বামিত্রকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে হরিশচন্দ্র তাঁর রাজ্য ত্যাগ করেন, স্ত্রী ও সন্তানকে বিক্রি করেন, এমনকি নিজেও দাসত্ব গ্রহণ করেন।
তাঁর স্ত্রী তারামতী (যাঁকে শৈব্যা বা চন্দ্রমতী নামেও ডাকা হয়) স্বামীর দুঃখে-শোকে তাঁর পাশে ছিলেন। হরিশচন্দ্র শ্মশানে চণ্ডালের কাজ করতেন, এবং তারামতী দাসীবৃত্তি করতেন। একদিন তাঁদের পুত্র সাপের কামড়ে মারা যায়। কিন্তু হরিশচন্দ্র তখনও তাকে দাহ করতে রাজি হননি, যতক্ষণ না তারামতী শ্মশানের কর (শুল্ক) দেন। পরণের কাপড় ছাড়া তারামতীর কোন কিছুই না থাকায় তিনি সেই কাপড়ের অর্ধেক ছিঁড়ে শুল্ক দিতে চান। তখন দেবতারা তাঁদের সত্যনিষ্ঠ আচরণে মুগ্ধ হয়ে আবির্ভূত হন এবং তাঁদের পূর্ব জীবন ফিরিয়ে দেন।
এই কাহিনী থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই দাদাসাহেব ফালকে প্রথম ভারতীয় চলচ্চিত্র ‘রাজা হরিশচন্দ্র’ নির্মাণ করেছিলেন।
হরিশচন্দ্রের সত্যবাদিতার কাহিনী ঋগ্বেদ, মহাভারত এবং বহু পুরাণে উল্লিখিত আছে। এই কাহিনী কঠিন পরিস্থিতিতেও সত্যে অবিচল থাকতে শেখায়। এই গল্পের সবচেয়ে বিখ্যাত সংস্করণ পাওয়া যায় মার্কণ্ডেয় পুরাণে। ঋষি বিশ্বামিত্রকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে হরিশচন্দ্র তাঁর রাজ্য ত্যাগ করেন, স্ত্রী ও সন্তানকে বিক্রি করেন, এমনকি নিজেও দাসত্ব গ্রহণ করেন।
তাঁর স্ত্রী তারামতী (যাঁকে শৈব্যা বা চন্দ্রমতী নামেও ডাকা হয়) স্বামীর দুঃখে-শোকে তাঁর পাশে ছিলেন। হরিশচন্দ্র শ্মশানে চণ্ডালের কাজ করতেন, এবং তারামতী দাসীবৃত্তি করতেন। একদিন তাঁদের পুত্র সাপের কামড়ে মারা যায়। কিন্তু হরিশচন্দ্র তখনও তাকে দাহ করতে রাজি হননি, যতক্ষণ না তারামতী শ্মশানের কর (শুল্ক) দেন। পরণের কাপড় ছাড়া তারামতীর কোন কিছুই না থাকায় তিনি সেই কাপড়ের অর্ধেক ছিঁড়ে শুল্ক দিতে চান। তখন দেবতারা তাঁদের সত্যনিষ্ঠ আচরণে মুগ্ধ হয়ে আবির্ভূত হন এবং তাঁদের পূর্ব জীবন ফিরিয়ে দেন।
এই কাহিনী থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই দাদাসাহেব ফালকে প্রথম ভারতীয় চলচ্চিত্র ‘রাজা হরিশচন্দ্র’ নির্মাণ করেছিলেন।